অনেকদিন থেকেই ভাবছি বিষয়টা নিয়ে লেখা দরকার, কিন্তু লেখা হয়নি। আজ ন লিখে পারলাম না ।
আমার ধারণা আমাদের দেশের ৯০%-এর বেশী মোবাইল ফোন গ্রাহক প্রিপেইড মোবাইল সংযোগ ব্যবহার করেন, যার কারনে এই বিষয়টা নিয়ে সেরকম মাথা ব্যাথা কারও নেই। অথচ একসময় মোবাইল অপারেটাররা অনেক মুলা ঝুলিয়ে পোস্টপেইড সংযোগগুলি বিক্রি করেছে গ্রাহকদের কাছে, যার খেসারত এখনো দিতে হচ্ছে। আমি নিজে বাংলালিংক পোস্টপেইড নিয়ে ধরা খেয়েছি।
দু-একটা অপারেটর বাদে, বেশীরভাগ অপারেটরের পোস্টপেইড সংযোগে কলচার্জ বেশী। বাংলালিংক এর তো কথা ই নাই । প্রতি মিনিট ১.৪১ টাকা যেখানে প্রিপেইড এ ০.৬৬ টাকা মিনিট । আমি ফোন এ অনেক কম ই কথা বলি কিন্তূ ফোন এর বিল দেখে মাথা খারাপ । প্রিপেইড এ অনেক অফার দেয় তা ও আবার বাটপারি মিক্স , যেমন ৫৮ টাকা রিচার্জ এ ১০০০ মিনিট কিন্তু ৫৮ টাকা রিচার্জ যখন করবেন দেখবেন ১০০ মিনিট । কিন্তু পোস্টপেইড এ কোন অফার দেয় না। দিবে কেন বলুন পোস্টপেইড ইউজারদের এ অফার দিলে তো তারা টাকা কাটার জায়গা পাবে না। পোস্টপেইড নিয়ে ই যেন ধরা খেয়েছে সবাই । আসলে ই তাই নাম্বার এক বার পরিচিত হয়ে গেলে পরিবর্তন করা কষ্টকর আর এই সুযোগ নিয়ে এরা বাটপারি করে ।
বাংলালিংক এর কল চার্জ ঃ বাংলালিংক এফ এন এফ প্রতি মিনিটে ০.৬৯ টাকা ,
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরেএফ এন এফ প্রতি মিনিটে ০.৯৭ টাকা ,
বাংলালিংক টু বাংলালিংক প্রতি মিনিটে ১.১৪ টাকা ( 12 am to 5 pm)
বাংলালিংক টু বাংলালিংক প্রতি মিনিটে ১.৪১টাকা ( 5 pm to 12am)
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরে প্রতি মিনিটে ১.১৪ টাকা ( 12 am to 5 pm)
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরে প্রতি মিনিটে ১.৪১টাকা ( 5 pm to 12am)
শুধু বিল ছাড়াও পোস্টপেইড সংযোগ চালানোর আরও কিছু ঝামেলা আছে। এদের মধ্যে সবচাইতে বিরক্তিকর কয়েকটি হলো –
পোস্টপেইড সংযোগ কিন্তু সাধারণ ব্যবহারকারীরা ব্যবহার করেনা, যারা ব্যবহার করে, তাদের নুন্যতম কমিটমেন্ট থাকে অপারেটরের সাথে। পোস্টপেইড সিম কিনতে হয় বেশী টাকা দিয়ে, আবার সিকিউরিটি ডিপোজিট রাখতে হয়।
কিন্তু তারপর কি লাভ!!
আমার ধারণা আমাদের দেশের ৯০%-এর বেশী মোবাইল ফোন গ্রাহক প্রিপেইড মোবাইল সংযোগ ব্যবহার করেন, যার কারনে এই বিষয়টা নিয়ে সেরকম মাথা ব্যাথা কারও নেই। অথচ একসময় মোবাইল অপারেটাররা অনেক মুলা ঝুলিয়ে পোস্টপেইড সংযোগগুলি বিক্রি করেছে গ্রাহকদের কাছে, যার খেসারত এখনো দিতে হচ্ছে। আমি নিজে বাংলালিংক পোস্টপেইড নিয়ে ধরা খেয়েছি।
দু-একটা অপারেটর বাদে, বেশীরভাগ অপারেটরের পোস্টপেইড সংযোগে কলচার্জ বেশী। বাংলালিংক এর তো কথা ই নাই । প্রতি মিনিট ১.৪১ টাকা যেখানে প্রিপেইড এ ০.৬৬ টাকা মিনিট । আমি ফোন এ অনেক কম ই কথা বলি কিন্তূ ফোন এর বিল দেখে মাথা খারাপ । প্রিপেইড এ অনেক অফার দেয় তা ও আবার বাটপারি মিক্স , যেমন ৫৮ টাকা রিচার্জ এ ১০০০ মিনিট কিন্তু ৫৮ টাকা রিচার্জ যখন করবেন দেখবেন ১০০ মিনিট । কিন্তু পোস্টপেইড এ কোন অফার দেয় না। দিবে কেন বলুন পোস্টপেইড ইউজারদের এ অফার দিলে তো তারা টাকা কাটার জায়গা পাবে না। পোস্টপেইড নিয়ে ই যেন ধরা খেয়েছে সবাই । আসলে ই তাই নাম্বার এক বার পরিচিত হয়ে গেলে পরিবর্তন করা কষ্টকর আর এই সুযোগ নিয়ে এরা বাটপারি করে ।
বাংলালিংক এর কল চার্জ ঃ বাংলালিংক এফ এন এফ প্রতি মিনিটে ০.৬৯ টাকা ,
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরেএফ এন এফ প্রতি মিনিটে ০.৯৭ টাকা ,
বাংলালিংক টু বাংলালিংক প্রতি মিনিটে ১.১৪ টাকা ( 12 am to 5 pm)
বাংলালিংক টু বাংলালিংক প্রতি মিনিটে ১.৪১টাকা ( 5 pm to 12am)
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরে প্রতি মিনিটে ১.১৪ টাকা ( 12 am to 5 pm)
বাংলালিংক টু অন্য অপারেটরে প্রতি মিনিটে ১.৪১টাকা ( 5 pm to 12am)
শুধু বিল ছাড়াও পোস্টপেইড সংযোগ চালানোর আরও কিছু ঝামেলা আছে। এদের মধ্যে সবচাইতে বিরক্তিকর কয়েকটি হলো –
- ক্রেডিট লিমিট থাকলেও কোম্পানি ভেদে ৭০-৮০% ব্যবহার হয়ে যাবার পরে কল করতে না দেয়া,
- ক্রেডিট লিমিট পার হওয়ায় কোনো নোটিফিকেশন না আসা,
- নগদ টাকা জমা রেখে ক্রেডিট লিমিট বাড়ানো,
- ব্যাংকে বিল দিলেও সেটা সময়মতো এডজাস্ট না হওয়া,
- ক্রেডিটকার্ড দিয়ে অটোডেবিট চালু করে রাখলেও সময়মত বিল না নিয়ে লাইন বন্ধ করে দেয়া, ইত্যাদি।
- একজন পোস্টপেইড গ্রাহক অপারেটরের কাছ থেকে কিস্তিতে একটা দামী ফোন নিতে পারে, যা মাসের বিলের সাথে পরিশোধ করতে হয়।
- প্রতি মিনিট বিল না গুনে নিজের ব্যবহারের উপর আন্দাজ করে একটা বান্ডেল কিনতে পারে, যাতে সে কল, এসএমএস, ইন্টারনেট সহ সব সুবিধা অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে পায়।
- বছরে নতুন নতুন উপহার সহ অনেক কিছু।
পোস্টপেইড সংযোগ কিন্তু সাধারণ ব্যবহারকারীরা ব্যবহার করেনা, যারা ব্যবহার করে, তাদের নুন্যতম কমিটমেন্ট থাকে অপারেটরের সাথে। পোস্টপেইড সিম কিনতে হয় বেশী টাকা দিয়ে, আবার সিকিউরিটি ডিপোজিট রাখতে হয়।
কিন্তু তারপর কি লাভ!!