Home About-us Privacy Policy Contact-us Services

এন্ড্রোয়েড স্টুডিও ব্যবহার করে এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরির গাইড লাইন

By
অ্যান্ড্রোয়েডের অফিশিয়াল IDE হচ্ছে অ্যান্ড্রোয়েড স্টুডিও। যার মধ্যে এন্ড্রোয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করার জন্য প্রয়োজনীয় সব টুল এক সাথে ইন্ট্রিগ্রেট করা রয়েছে। এন্ড্রোয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করার জন্য তাই আমাদের প্রথমে এন্ড্রোয়েড স্টুডিও ডাউনলোড করে নিতে হবে। নিচে লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া যাবেঃ
এন্ড্রোয়েড স্টুডিও ইন্সটল করার আগে আমাদের কম্পিউটারে জাভা ডেভেলপমেন্ট কিট ইন্সটল থাকতে হবে। Java Platform (JDK) ডাউনলোড করে ইন্সটল করা যাবে নিচের লিঙ্ক থেকেঃ
ডাউনলোড শেষে ইন্সটল করে নিব। যে কোন সাধারণ সফটওয়ারের মতই। তারপর ওপেন করব। ওপেন করলে নিচের মত করে একটা উইন্ডো ওপেন হবে। যেখান থেকে আমরা একটা এন্ড্রয়েড প্রজেক্ট তৈরি করতে পারবঃ

Android Studio 1

আমরা শুরু করব Start a new Android Studio Project দিয়ে। তাহলে নিচের উইন্ডো দেখাবেঃ
Android Studio 2
এখানে এন্ড্রোয়েড অ্যাপটির নাম দিব। এবং Company Domain  নিজের কোন ডোমেইন থাকলে তা লিখব। না থাকলে আপাতত ডিফল্ট ভ্যালু রেখে নেক্সট এ ক্লিক করব। কারণ পরে তা পরিবর্তন করা যাবে। নিচের উইন্ডো দেখাবেঃ
Android Studio 3

এখানে আমাদের অ্যাপটি এন্ড্রোয়েডের কোন ভার্সন পর্যন্ত সাপোর্ট করবে তা ঠিক করব। এন্ড্রয়েডের অনেক গুলো ভার্সন রয়েছে। KitKat, Jelly Bean, Lollipop ইত্যাদি। আমাদের অ্যাপটি চালাতে মিনিমাম এন্ড্রয়েডের কোন ভার্সন লাগবে, তা সিলেক্ট করতে হবে এখানে। এখন ঠিক করতে না চাইলে পরেও তা আমরা পরিবর্তন করে নিতে পারব। তাই ডিফল্ট ভ্যালু রেখে নেক্সট এ ক্লিক করব। তাহলে নিচের উইন্ডো দেখাবেঃ

Android Studio 4

এন্ড্রোয়েড স্টুডিওতে অনেক গুলো বিল্টইন টেমপ্লেট রয়েছে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের জন্য। আমরা সে গুলো ব্যবহার করে আমাদের অ্যাপ তৈরি করতে পারি। এখন আমরা সিম্পল একটা অ্যাপ তৈরি করব। তাই এখান থেকে Black Activity সিলেক্ট করে নেক্সট এ ক্লিক করব। তাহলে নিচের উইন্ডো দেখাবেঃ
Android Studio 5
এখানে আমাদের অ্যাপের এক্টিভিটির নাম লিখতে বলবে। আমরা চাইলে ডিফল্ট ভ্যালু রেখে Finish  এ ক্লিক করতে পারি। তাহলে আমাদের সদ্য তৈরি করা প্রজেক্টটি এন্ড্রয়েড স্টুডিওতে ওপেন হবেঃ

Android Studio 6

এখানে উপরের দিকে সব টুলবার, বাম দিকে আমাদের প্রজেক্ট ন্যাভিগেটর, তাপর Palette ন্যাভিগেটর, তারপর মেইন এরিয়া, ডানদিকে Component Tree সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব কিছু রয়েচ্ছে। আমরা আস্তে আস্তে এগুলোর সাথে পরিচিত হব।  উপরের মত যদি না দেখা যায়, মানে বাম দিকে যদি প্রজেক্ট ন্যাভিগেটর না দেখা যায়, তাহলে Alt + 1 কি প্রেস করলে প্রজেক্ট ন্যাভিগেটর দেখা যাবে। শুরুতে আমাদের জন্য দুইটা ফাইল দরকারী। একটা হচ্ছে আমাদের Layout ফাইল। আরেকটা হচ্ছে Java ফাইল।

Android Studio 7
প্রজেক্ট ন্যাভিগেটর থেক App কে এক্সপেন্ড করলে এর ভেতরে Manifests, Java, res ইত্যাদি ফোল্ডার গুলো দেখাবে। আমাদের MainAxtivity.java ফাইল পাওয়া যাবে Java ফ্লোডারে। আর activity_main.xml ফাইল পাওয়া যাবে res > layout ফ্লোডারের ভেতরে। আমরা আজ কোন কোড লিখব না। লে আউটেও কিছু যুক্ত করব না। শুধু ঠিক মত এনভারনমেন্টটা সেট আপ দিব।  এখন আমরা চাইলে আমাদের তৈরি করা অ্যাপটি রান করে দেখতে পারি। অ্যাপটি রান করালে লেখা উঠবেঃ Hello World!

এন্ড্রোয়েড অ্যাপ টেস্ট করার জন্য এন্ড্রোয়েড ডিভাইস লাগে। অথবা আমরা অ্যান্ড্রোয়েড ইমিউলেটর ব্যবহার করতে পারি। ইমিউলেটর এন্ড্রোয়েড স্টুডিও এর সাথে ইন্ট্রিগ্রেটেড করা রয়েছে। আমাদের ইমিউলেটরটা কনফিগার করে নিতে হবে। তার জন্য আমাদের Android Device Monitor ওপেন করতে হবে। তা পাওয়া যাবে উপরের দিকে টুলবারে। নিচের ছবিটি দেখিঃ
adm

এখানে ক্লিক করলে নতুন একটা উইন্ডো আসবে। সেখান থেকে Android Virtual Device Manager ওপেন করতে হবে। নিচের ছবিটি দেখিঃ
avm

তাহলে নিচের মত করে  Android Virtual Device Manager ওপেন হবেঃ
avd manager

এখান থেকে Create  এ ক্লিক করব। তাহলে আমরা একটা এন্ড্রয়েড ভার্চুয়াল ডিভাইস তৈরি করতে পারব। যেখানে আমরা আমাদের অ্যাপ টেস্ট করতে পারব। প্রয়োজন মত তথ্য দিয়ে আমরা ভার্চুয়াল ডিভাইজ তৈরি করে নিব। যেমন আমি নিচের মত করে কনফিগার করেছিঃ
create avd

এরপর ওকে ক্লিক করব। কাজ কমপ্লিট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তারপর সদ্য তৈরি করা এন্ড্রোয়েড ভার্চুয়াল ডিভাইসটি সিলেক্ট করে Start করবঃ
start adv

এন্ড্রোয়েড ভার্চুয়াল ডিভাইস বা ইমিউলেটর ওপেন হতে অনেক সময় নিবে। ওপেন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। lollipop emulator

এখন হয়তো আমরা দেখব পুরো স্কিন জুড়ে ইমিউলেটর। ঠিক মত ন্যাভিগেট করা যাচ্ছে না। এটা আমরা ফিক্স করতে পারি। যখন ইমিউলেটর স্টার্ট করব, তখন  Scale Display to real size এ চেক করে দিলেই মনিটরে ভার্চুয়ালটি ছোট করে দেখাবে। নিচের ছবিটি দেখিঃ
lunch avd


আচ্ছা, এখন আমরা আমাদের অ্যাপটি রান করে দেখতে পারি। তার জন্য রান বাটনে ক্লিক করলেই হবে। অথবা উপরের মেনু বার Run থেকে Run this app সিলেক্ট করলে রান হবে। অথবা Shift + 10 প্রেস করেও রান করা যাবে। রান করলে আমাদের ইমিউলেটর সিলেক্ট করতে বলবে। নিচের মত উইন্ডো দেখাবেঃ

run android app

ইমিলেটর বা ভার্চুয়াল ডিভাইস যদি রান করা থাকে, তাহলে উপরে লিস্ট দেখাবে। যদি কোন ইমিউলেটর রান করানো না থাকে, তাহলে Lunch emulator থেকে আমরা একটা ইমিলেটর সিলেক্ট করে দিতে পারি। তাহলে অ্যাপটি ঐখানে রান করবে। আর সব ঠিক ঠাক মত হলে নিচের মত করে আমাদের Hello World! অ্যাপটি দেখাবেঃ

hello world android

আমাদের যদি একটা এন্ড্রয়েড সেট থাকে, তাহলে আমরা সরাসরি এন্ড্রয়েড সেটে আমাদের অ্যাপটি রান করে দেখতে পারি। তার জন্য প্রথমে আমাদের Google USB Driver ইন্সটল করে নিতে হবে। তার জন্য Android SDK Manager ওপেন করতে হবে। তা পাওয়া যাবে Tools > Android > SDK Manager মেনু থেকে। অথবা টুলবারে থাকা SDK Manager  আইকন থেকেও ওপেন করা যাবে... ওপেন করলে নিচের মত করে SDK Manager ওপেন হবেঃ
sdk manager

এখান থেকে Google USB Drive চেক করে ইন্সটল করে নিতে হবে। ইন্সটল করার পর যে মোবাইলে এন্ড্রোয়েড অ্যাপ টেস্ট করা হবে, তার ডেভেলপার সেটিং অন করতে হবে। Settings এ গেলে Developer Options নামে একটা সেটিং রয়েছে। যদি তা না থাকে, তাহলে About Phone এ গিয়ে Build Number এ কয়েক একটানা টাচ করতে হবে। তাহলে Developer Settings অন হবে। Developer Settings এ গিয়ে USB Debugging চেক করে দিলে আমরা আমাদের এন্ড্রোয়েড ফোনে আমাদের অ্যাপ টেস্ট করতে পারব।Screenshot_2015-02-04-03-27-49

মোবাইলটি এভাবে USB দিয়ে কম্পিউটারে কানেক্ট করতে হবে। এরপর আমাদের অ্যাপটি রান করালে ঐখানে মোবাইলটি দেখাবে। মোবাইল সিলেক্ট করে দিলে মোবাইলে অ্যাপটি রান হবে। বলে রাখা ভালো, ইমিউলেটর থেকে রিয়েল ডিভাইসে অ্যাপ টেস্টিং সহজ। এবং সময় ও কম লাগে।

কিছু সমস্যা এবং সমাধান... 

এখন ইমিউলেটর তৈরি করতে গেলে দুই একটা সমস্যা দেখা দিতে পারে। একটা ইরর হচ্ছে intelhaxm ইরর। ইমিউলেটর ওপেন করতে গেলে ইরর দেখাবে। আর তার জন্য আমাদের Intel x86 Emulator Accelerator বা HAXM ইন্সটল করতে হবে। তার জন্য SDK Manager ওপেন করতে হবে। এবং ঐখান থেকে Intel x86 Emulator Accelerator টি চেক করে ইন্সটল কর নিতে হবে।
এরপর ইমিলেটর স্ট্রার্ট করতে পারার কথা। যদি এরপর ও ইমিলেটর রান করতে সমস্যা দেখা, তাহলে বুঝতে হবে intel haxm ঠিক মত ইন্সটল হয় নি। আর তা ম্যানুয়ালি ইন্সটল করে নিতে হবে। ম্যানুলাই করার জন্য তো ফাইলটি খুজে পেতে হবে তাই না? ফাইলটি পাওয়া যাবেঃ
SDK Folder এর ভেতরে। আর SDK ফোল্ডারটি পাওয়া যাবে। AppData এর ভেতরে। সি ড্রাইভে গিয়ে User ফোল্ডারের ভতরে আপনার কম্পিউটারের ইউজার নামে একটা ফোল্ডার রয়েছে, ঐখানে AppData ফোল্ডারটি পাওয়া যাবে। AppData ফোল্ডারটি হাইড করা থাকে, তাই দেখতে হবে ফোল্ডার হাইড অপশন অফ করা আছে কিনা। যেমন আমার জন্য intelhaxm-android.exe ফাইলটির লোকেশন নিচের মত করেঃ
C:\Users\Jakir\AppData\Local\Android\sdk\extras\intel\Hardware_Accelerated_Execution_Manager

intelhaxm-android.exe ইন্সটল ঠিক মত করতে পারলে ইমিউলেটর রান হবে। যদি intelhaxm-android.exe ইন্সটল করতে সমস্যা হয়, তাহলে আরেকটা সমস্যা। আর তা সমাধান করার জন্য Control Panel এ গিয়ে Program and Features  এর বাম পাশ থেকে Turn Windows Features on and Off এ ক্লিক করতে হবে। তাহলে নিচের মত করে সকল উইন্ডোজ দেখাবে।

hyper-v disable in windows

স্ক্রোল করে Hyper-v খুজে বের করে তা আনচেক করতে হবে। এবং ওকে ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে বলবে। কম্পিউটার রি স্টার্ট করার পর এন্ড্রয়েড স্টুডিও ওপেন করে এবার ইমিউলেটর রান করিয়ে দেখলে দেখা যাবে এবার ঠিক মত ইমিউলেটর রান হচ্ছে...
এরপর ও যদি intelhaxm-android.exe ইন্সটল করতে সমস্যা দেখায়, তাহলে কম্পিউটারের BIOS সেটিং এর Advanced সেটিং থেকে Hyperthreading টা Enable করতে হবে। এক একটা কম্পিউটারের BIOS সেটিং এর জন্য এক এক কী প্রেস করতে হয়। F1 থেকে F12 কী গুলোর যে কোন একটি হয় সাধারণত। তারপর ঐখান থেকে Hyperthreading টা Enable করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করে তারপর ইন্সটল করে নেওয়া যেতে পারে। আমি আমার কম্পিউটারের BIOS সেটিং এর স্কিনসর্ট শেয়ার করলামঃ
Hyperthreading
হয়তো আরো কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঐ গুলো যদি কমেন্টে বলেন, কিভাবে সমাধান করতে হয়, তা বলে সাহায্য করতে পারব...
যদি এভাবে কাজ না করে, মানে ইমিউলেটর তৈরি করতে সমস্যা হয়, তাহলে Genymotion ব্যবহার করা যেতে পারে। Genymotion ইন্সটল করে যত ইচ্ছে তত গুলো ইমিউলেটর তৈরি করা যেতে পারে। ডাউনলোড লিঙ্কঃ

ধন্যবাদ সবাইকে।
Read More

এন্ড্রয়েড গেম ডেভেলপমেন্ট টিউটোরিয়াল – AndEngine + Android Studio

By
AndEngine হচ্ছে একটি ফ্রি এবং ওপেন সোর্স OpenGL   এন্ড্রোয়েড গেম ইঞ্জিন। OpenGL (Open Graphics Library) হচ্ছে গ্রাফিক্স রেন্ডারিং API. আমরা চাইলে OpenGL ব্যবহার করে আমাদের মোবাইলের জন্য গেম তৈরি করতে পারি। ঐ ভাবে গেম তৈরি করতে গেলে অনেক সময় লাগবে। এক একটা ছোট খাটো স্টেপ এর জন্য অনেক গুলো
 কোড লিখতে হবে। কিন্তু আমরা চাই সহজেই কোড কম লিখে গেম তৈরি করতে, আর এ জন্য   রয়েছে গেম ইঞ্জিন। আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাসিক সব কোড লেখা রয়েছে। আমরা শুধু সে গুলোকে কল করব, এবং নিজেদের প্রয়োজন মত কিছু বাড়তি কোড লিখে একটা গেম তৈরি করে ফেলব। আর এজন্য  আমরা সাহায্য AndEngine এর।
আমি শুধু দেখিয়ে দিব কিভাবে AndEngine আমাদের গেম প্রজেক্টে যুক্ত করব। কিভাবে AndEngine এর উদাহরণ গুলো দেখে দেখে গেম প্রোগ্রামিং জানব আর কোথায় গিয়ে আরো বিস্তারিত জানতে পারব।
প্রথমে আমাদের Android NDK ডাউনলোড করতে হবে। NDK ডাউনলোড করল exe ফাইলটি রান করলে একটা ফোল্ডার তৈরি হবে। যেখানে NDK এর সব ফাইল গুলো। ঐ ফোল্ডারটি রুট ড্রাইভে / C ড্রাইভে কপি করব। আমরা চাইলে ঐ ফোল্ডারটি রিনেইম করে শুধু ndk দিতে পারি।

এরপর আমরা AndEngine ডাউনলোড করে নিব। Git জানা থাকলে ক্লোন করে নিব। বা নিচের লিঙ্ক থেকে Download as Zip এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিলেও হবেঃ
আনজিপ করে যে কোন যাগায় রাখব। আমি রেখেছি C ড্রাইভে।  AndEngine এর অনেক গুলো উদাহরণ রয়েছে। সে গুলোও ডাউনলোড করে নিব। উদাহরণ গুলো পাওয়া যাবেঃ

এবার আমরা একটি সাধারণ এন্ড্রয়েড প্রজেক্ট তৈরি করব, এন্ড্রোয়েড স্টুডিওতে। এন্ড্রোয়েড স্টুডিওতে কিভাবে একটি প্রজেক্ট করতে হয়, তা নিয়ে বিস্তারিত নিচের লিঙ্কে পাওয়া যাবেঃ
প্রজেক্ট তৈরি হয়ে গেলে রান করে দেখব, এখান শুধু Hello World! দেখাবে। এরপর File মেনু থেকে Project Structure এ ক্লিক করবঃ

AndEngine 2

নতুন একটা উইন্ডো ওপেন হবে। এখানে আমরা AndEngine ইম্পোর্ট করব। তার জন্য এড সাইনে ক্লিক করব। নিচের ছবিটি দেখিঃ
AndEngine 3
নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে, এখান থেকে Phone and Tablet Application এর নিচ থেকে Import Existing Project এ ক্লিক করব।
AndEngine 4
আমাদের প্রোজেক্ট কোথায় রয়েছে, তা দেখিয়ে দিতে হবে। আমি যেহেতু C ড্রাইভে রেখেছি AndEngine তাই তা সিলেক্ট করব।
AndEngine 5

ওকে ওকে দিয়ে বের হয়ে আসব। File মেনু থেকে Synchronize এ ক্লিক করব। বা Ctrl + Alt + Y এ ক্লিক করলেও হবে। বা এন্ড্রোয়েড স্টুডিও এর টুলবার থেকে Syc বাটনে ক্লিক করলেও হবে। তাহলে আমাদের প্রজেক্ট ন্যাভিগেটরে AndEngine দেখাবে।
আবার File মেনুত থেকে Project Structure এ ক্লিক করব। বাম পাশ থেকে app এ ক্লিক করে ডান পাশ থেকে Dependencies এ ক্লিক করব।
AndEngine 6


এখানে ডান কোনায় আরেকটা + চিহ্ন দেখব। সেখানে ক্লিক করব তাহলে আমাদের তিন ধরনের Dependencies যুক্ত করার সুযোগ দিবে। আমরা Module Dependency তে ক্লিক করব। তাহলে নিচের মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে।

AndEngine 7

এখান থেকে AndEngine সিলেক্ট করে ওকে দিব। এবং আবার অ্যাপটা সিঙ্কোনাইজ করে নিব। Sync করলে অ্যাপে একটা ইরর দেখাবে। আমরা এখন চাইলেও অ্যাপটা রান করে দেখতে পারব না। নিচের ছবির মত এরর দেখাবেঃAndEngine 8

আমাদের এ ইরর টা ফিক্স করতে হবে। তার জন্য প্রজেক্ট ন্যাভিগেশন থেকে Gradle Script এক্সপেন্ড করব। এরপর ঐখান থেকে build.gradle (Module:andEngine) এটা ডাবল ক্লিক করে এডিট করতে হবে। এরপর নিচের কোড টা যুক্ত করে দিতে হবেঃ

soruceSets{

main{

jni.srcDirs = []

}

}


নিচের ছবিটি দেখিঃ

AndEngine 9
এবার আবার সিঙ্ক করে নিলে কোন ভুল দেখাবে না, আমরা চাইলে অ্যাপটি রান করে দেখতে পারি। আমরা মাত্র AppEngine লোড করেছি, এখনো কোন কোড যুক্ত করিনি, তাই এখনো আগের Hello World! ই দেখাবে।

এবার আমরা কোড যুক্ত করব। আমরা যে AndEngine Example গুলো ডাউনলোড করেছি, সে গুলো যে কোনটাই এখন আমরা টেস্ট করে দেখতে পারব। এখানে অনেক গুলো উদাহরণ রয়েছে।
MainActivity.java ওপেন করে সকল ইম্পোর্ট গুলো রিমুভ করব। এরপর extends Activity পরিবর্তন করে extends SimpleBaseGameActivity লিখব, আর এর ভেতরের সব কিছু রিমুভ করব। নিচের মত করে সিম্পল করে নিব। এখানে  package এর নামটা যেন রিমুভ না হয়, সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমন আমার জন্য package এর নাম হচ্ছে package me.jakir.andeginetutorial;

package me.jakir.andeginetutorial;
public class MainActivity extends SimpleBaseGameActivity{

}


এবার AndEngineExamples-GLES2 ফোল্ডারের ওপেন করে src ফোল্ডার ওপেন করব, এরপর org > andengine > examples ফোল্ডারে অনেক গুলো উদারহণ কোড দেখব। যেকোন একটা আমরা ব্যবহার করতে পারি। আমি উদাহরন হিসেবে LineExample.java ফাইলটা ব্যবহার করব। কোন টেক্সট এডিটরে ওপেন করে এরটার import গুলো আমাদের MainActivity.java তে যুক্ত করব। তাহলে আমাদের MainActivity.java দেখাবে নিচের মত করেঃ

package me.jakir.andeginetutorial;

import java.util.Random;

import org.andengine.engine.camera.Camera;
import org.andengine.engine.options.EngineOptions;
import org.andengine.engine.options.ScreenOrientation;
import org.andengine.engine.options.resolutionpolicy.RatioResolutionPolicy;
import org.andengine.entity.primitive.Line;
import org.andengine.entity.scene.Scene;
import org.andengine.entity.scene.background.Background;
import org.andengine.entity.util.FPSLogger;
import org.andengine.opengl.vbo.VertexBufferObjectManager;
import org.andengine.ui.activity.SimpleBaseGameActivity;

public class MainActivity extends SimpleBaseGameActivity{

}

LineExample.java ফাইল থেকে public class LineExample extends SimpleBaseGameActivity { এর ভেতরের থাকা সব গুলো কোড MainActivity.java এর public class MainActivity extends SimpleBaseGameActivity{ এর ভেতরে পেস্ট করব। তাহলে MainActivity.java দেখাবে নিচের মত করেঃ

package me.jakir.andeginetutorial;

import java.util.Random;

import org.andengine.engine.camera.Camera;
import org.andengine.engine.options.EngineOptions;
import org.andengine.engine.options.ScreenOrientation;
import org.andengine.engine.options.resolutionpolicy.RatioResolutionPolicy;
import org.andengine.entity.primitive.Line;
import org.andengine.entity.scene.Scene;
import org.andengine.entity.scene.background.Background;
import org.andengine.entity.util.FPSLogger;
import org.andengine.opengl.vbo.VertexBufferObjectManager;
import org.andengine.ui.activity.SimpleBaseGameActivity;

public class MainActivity extends SimpleBaseGameActivity{

 // 
 // Constants
 //  

 /* Initializing the Random generator produces a comparable result over different versions. */
 private static final long RANDOM_SEED = 1234567890;

 private static final int CAMERA_WIDTH = 720;
 private static final int CAMERA_HEIGHT = 480;

 private static final int LINE_COUNT = 100;

 //  
 // Fields
 // 

 // 
 // Constructors
 //  

 // 
 // Getter & Setter
 // 

 //  
 // Methods for/from SuperClass/Interfaces
 // 

 @Override
 public EngineOptions onCreateEngineOptions() {
 final Camera camera = new Camera(0, 0, CAMERA_WIDTH, CAMERA_HEIGHT);

 return new EngineOptions(true, ScreenOrientation.LANDSCAPE_FIXED, new RatioResolutionPolicy(CAMERA_WIDTH, CAMERA_HEIGHT), camera);
 }

 @Override
 public void onCreateResources() {

 }

 @Override
 public Scene onCreateScene() {
 this.mEngine.registerUpdateHandler(new FPSLogger());

 final Scene scene = new Scene();
 scene.setBackground(new Background(0.09804f, 0.6274f, 0.8784f));

 final Random random = new Random(RANDOM_SEED);

 final VertexBufferObjectManager vertexBufferObjectManager = this.getVertexBufferObjectManager();
 for(int i = 0; i < LINE_COUNT; i++) {
 final float x1 = random.nextFloat() * CAMERA_WIDTH;
 final float x2 = random.nextFloat() * CAMERA_WIDTH;
 final float y1 = random.nextFloat() * CAMERA_HEIGHT;
 final float y2 = random.nextFloat() * CAMERA_HEIGHT;
 final float lineWidth = random.nextFloat() * 5;

 final Line line = new Line(x1, y1, x2, y2, lineWidth, vertexBufferObjectManager);

 line.setColor(random.nextFloat(), random.nextFloat(), random.nextFloat());

 scene.attachChild(line);
 }

 return scene;
 }

  
 // Methods
 

 
 // Inner and Anonymous Classes
 
}

}

এবার প্রজেক্টি সিঙ্ক করে রান করে দেখব। তাহলে নিচের মত কত গুলো লাইন দেখাবেঃ
Screenshot_2015-02-07-03-20-21

হ্যা, এটাই আমাদের প্রথম AndEngine প্রজেক্ট। কোড গুলো একটু দেখলে আমরা বুঝতে পারব কিভাবে এ লাইন গুলো ড্র করেছে। কিভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড সেট করেছে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে অন্য উদারহণ গুলোও রান করে দেখব। ঐ গুলোর কোড গুলো দেখব। কোডের সাথে দেখব কমেন্ট করা রয়েছে। কমেন্ট গুলো পড়ে পড়ে কিভাবে কোড গুলো কাজ করছে, তা বুঝতে চেষ্টা করব। আর সব গুলো উদারহণ যদি বুঝতে পারি, নিজের কোন গেম আইডিয়া থাকলে সহজেই আমরা তা তৈরি করে ফেলতে পারব।

ইমিউলেটরে OpenGL প্রজেক্ট / AndEngine প্রজেক্ট টেস্ট করার জন্য ইমিউলেটর তৈরির সময় অবশ্যই Use Host GPU চেক করে দিতে হবে।কারণ   OpenGL প্রজেক্ট গুলো রেন্ডার হয় GPU তে। আর AndEngine লাইব্রেরীটি OpenGL এর উপর ভিত্তি করে তৈরি। নিচের ছবি দেখিঃ
create avd
প্রজেক্ট তৈরি করতে কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাতে পারেন। আর যদি কোন ইরর দেখায়, তাহলে কি ইরর দেখায়, তা সহ বিস্তারিত মেইল করলে আমি সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। মেইল এড্রেসঃ mail [at] jakir.me
এটা শুধু মাত্র AndEngine ব্যবহার শুরু করার একটা টিউটোরিয়াল। এখনো অনেক কিছু শিখতে হবে। OpenGL কি, Game Programming কি, Scene কি, Sprite কি, OpenGL এ Camera কি, Entity কি সহ অনেক কিছু। তা ছাড়া দরকার জাভা প্রোগ্রামিং এ দক্ষতা। বেসিক গুলো ভালো করে জানা থাকলেই কাজ হয়ে যাবে। যেমন ক্লাস, অ্যারে, মেথড, ইটারেশন সহ দরকারী সব কসেপ্টে ভালো ধারণা। জাভা নিয়ে অল্প কিছু লেখার রয়েছে এ ব্লগে।  ইন্টারনেট থেকে জাভা এর উপর টিউটোরিয়াল পড়ে, কিছু ভিডিও দেখে শিখে নেওয়া যাবে। ভালো হয় একটা বই কিনে বাসায় বসে বসে প্র্যাকটিস করলে।
গেম প্রোগ্রামিং দারুণ, সারাক্ষণ তো গেম খেলে কাটাই, কেমন হয় যদি নিজের গেম নিজে খেলি, নিজের গেম বন্ধুদের খেলতে দি। গেম প্রোগ্রামারদের জন্য রয়েছে স্মার্ট ক্যারিয়ার। বিলিয়নিয়ার হওয়ার সর্টকার্ট রাস্তা :P
OpenGL ES 2 / OpenGL ES 3 কিভাবে এন্ড্রয়েডে কাজ করে তা নিয়ে দুই একটা ছোট খাটো প্রজেক্ট তৈরি করলে দারুণ হবে। আইডিয়া গুলো AndEngine দিয়ে প্রজেক্ট তৈরি করতে দারুণ কাজে দিবে। গুগলে সার্চ করলে অনেক গুলো টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে। দুই একটা ভিডিও দেখা যেতে পারে। নিচের দুইটা থেকেও ফলো করা যেতে পারেঃ
Read More

ব্লগ ব্লগিং এবং ব্লগার – ব্লগারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট [অবশ্যই পড়বেন!]

By
ব্লগিং এর A TO Z বলতে গেলে এখানে আমি ব্লগ সম্পর্কে যা যা আলোচনা করা দরকারি প্রায় সবকিছুই আলোচনা করে ফেলেছি। আমার মনে নতুন এবং পুরাতন যারা ব্লগিং সম্পর্কে আগ্রহ আছে, এই বিষয়টা আরও গভীরভাবে জানতে এবং উপলব্ধি করতে চান তাদের কাজে লাগবে। আর্টিকেলটা অনেক বড়। একবারে যদি পরতে ইচ্ছা না করে তাহলে বুকমার্ক করে রাখতে পারেন অথবা প্রিন্টও করে নিতে পারেন। এটাকে ব্লগিং এর একটা ডকুমেন্ট বলা চলে! তাহলে চলুন শুরু করি...।
ব্লগ ব্লগিং এবং ব্লগার
ব্লগ ব্লগিং এবং ব্লগার

ব্লগিং কি:

নিজের প্রত্যহিক জীবনের কিছু ঘটনা বা কোন নির্দিষ্ট ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লিখা বা কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ধারাবাহিক ভাবে লিখার মাধ্যমে ইন্টারনেটে সবার সাথে শেয়ার করাকে ব্লগিং বলে। যে সব ওয়েব সাইটে ব্লগিং করা হয় তাদের ব্লগ বলে। এ ব্লগিং বিভিন্ন বিষয়ের উপর হতে পারে। যেমন আপনার জীবন নিয়ে, সাহিত্য নিয়ে রাজনীতি নিয়ে, অর্থনীতি নিয়ে, ইন্টারনেট নিয়ে ইত্যাদি।

ব্লগিং এর প্রকারভেদ:

সাধারনত ব্লগিংকে আমরা ২ ভাগে ভাগ করতে পারি।
১) ব্যাক্তিগত ব্লগ বা অলাভজনক ব্লগ
২) নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ব্লগ / লাভজনক ব্লগ
যেহেতু আমরা ফ্রিলান্সিং নিয়ে আলোচনা করতেছি সুতরাং আমরা এখানে ২ নং ব্লগ নিয়ে আলোচনা করব।
ব্লগিং অনলাইনে আয় করার জন্য খুব একটি বড় মাধ্যম। ব্লগিং এর মাধ্যমে অনেকেউ অর্থ আয় করছে। বাংলাদেশের অনেকেঐ চাকুরির পাশাপাশি ব্লগিং করে অনেক টাকা আয় করছে।
ব্লগিং এ এডসেন্স এর মাধ্যমে, রিভিও পোষ্টের মাধ্যমে, এ্যাড বিক্রির মাধ্যমে আয় করা যায় ।

ব্লগিং-এর মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে করনীয়:

১) ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই একটি নিদিষ্ট বিষয়ের উপর ব্লগিং করতে হবে। কারন একটি নিদিষ্ট বিষয় এর উপর ব্লগিং করলে আপনি আপনার মনযোগ শুধুমাত্র একটি বিষয়ের উপর দিতে পারবেন। এতে করে আপনার ব্লগিং করতে সুবিধা হবে।
আপনাকে এমন একটি বিষয় বেছে নিতে হবে যে বিষয়টি আপনি জানেন, বুঝেন এবং সে বিষয়ে আপনি নিয়মিত লিখতে পারবেন। কারন ব্লগিং এর মূল মন্ত্র হল ভিজিটররা এসে যাতে আপনার ব্লগ থেকে কিছু শিখতে পারে এবং জানতে পারে। আপনি যদি নিজেই কিছু না জানেন তাহলে আপনি আপনার ভিজিটরকে কি জানাবেন। তাই বুঝে শুনে ব্লগিং এর বিষয় নির্ধারন করবেন। নির্বাচনের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত কম প্রতিযোগিতাপূর্ন বিষয় নির্বাচন করা উচিত। যেমন আপনি সফ্টওয়ার এর উপর ব্লগ বানাতে চান কিন্তু অনলাইন মার্কেটে সফ্টওয়ার নিয়ে প্রতিযোগিতা বেশী। এতো বিশাল প্রতিযোগিতার মধ্য আপনি সাফল্য নাও পেতে পারেন।তাই এ বিষয়টি ভেবে অপেক্ষাকৃত কম প্রতিযোগিতাপূর্ন বিষয় নিয়ে ব্লগিং করতে হবে তাতে আপনার সাফলতা হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
২) বিষয় নির্বচনের পর আপনাকে একটি Domain name & Hosting Space কিনতে হবে।
৩) এখন আ্পনাকে ব্লগ তৈরির জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ব্লগ তৈরির জন্য WordPress and Joomal নামে দুটি CMS আছে যে গুলোর মাধ্যমে আইটি নলেজ না থাকলেও আপনি সহজেই ওয়েবসাইট তৈরৈ করতে পারবেন। যেমন বাংলাদেশের অধিকাংশ পত্রিকা Joomalদিয়ে করা। যেমন প্রথমআলো. দি ডেইলিস্টার. যুগান্তর ইত্যাদি।  Edit করা সহজ বলে Joomal দিয়ে ব্লগিং সাইট করা ভাল। তবে, বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস অনেক বেশি জনপ্রিয়। তাই আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়েও আপনার ব্লগ তৈরি করতে পারেন।
৪) এবার যে বিষয়টি পছন্দ করেছেন সে বিষয়ের উপর ধারাবা্হিক ভাবে পোষ্ট তৈরৈ করতে থাকেন।
৫) এভাবে আপনার পোষ্ট ১০-১২ টা হলে Adsense এর কোড বসান।
৬) ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত SEO(Search EngineOptimization) করতে হবে। এজন্য আপনাকে SEO সম্পর্কে জানতে হবে। মনে রাখবেন ব্লগে যত বেশী ভিজিটর আপনার লাভ বা আয় তত বেশী। তাই বিভিন্ন উপায়ে আপনার ব্লগের ভিজিটর বাড়াতে হবে। এ জন্য SEO(Search Engine Optimization) একটা বড় ব্যাপার। Search Engine থেকে সাফল্য পাবার একমাত্র মাধ্যম হলো ব্লগের SEO করা।

ব্লগ থেকে আয়ের অন্যান্য মাধ্যম:

ব্লগ থেকে Adsense ছাড়াও আরো অনেক উপায় আছে। আর এ আয় করার জন্য আপনার ব্লগ সাইটটি খুব জনপ্রিয় করতে হবে। জনপ্রিয় বলতে আমি বুঝিয়েছি প্রতিদিন আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর থাকবে এবং তারা নিয়মিত কমেন্ট লিখবে। নিচে ব্লগ হতে আয়ের উপায় গুলো বর্ননা করা হল
রিভিও পোষ্টের মাধ্যমে:
আপনার ব্লগ পপুলার হলে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পন্য বা ওয়েবসাইটের জন্য আপনার ব্লগে রিভিও দিতে চাইবে। এই রিভিও লিখার জন্য এবং আপনার ব্লগে তা প্রকাশ করার বিনিময়ে ঐ কোম্পানি আপনাকে নিদিষ্ট পরিমান অর্থ দিবে।
ব্যানার অ্যাডের মাধ্যমে:
ব্যানার অ্যাডের ব্যাপারটা অনেকটা রিভিও পোষ্টের মতঐ। তবে এখানে আপনাকে কোন আর্টিকেল লিখতে হবে না। কোন প্রতিষ্ঠান তাদের পন্য বা সেবার প্রচার এর জন্য বিভিন্ন ব্লগে তাদের পন্য বা সেবার ব্যানার অ্যাড দেয়।আপনার ব্লগ যদি জনপ্রিয় হয় তাহলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আপনার ব্লগে ব্যানার অ্যাডের মাধ্যমে এড দিবে। যা থেকে আপনি নিদিষ্ট পরিমান অর্থ পাবেন।
ব্যাক লিংক বিক্রি করে:
আপনার ব্লগ সাইটের  Google Page Rank যদি ৩ বা তার বেশী হয় এবং Alexa Ranking এ যদি ভালো অবস্থানে থাকে তাহলে আপনি ব্যাকলিংক বিক্রি করে প্রচুর আয় করতে পারেন। seo  এর ক্ষেক্রে ব্যাক লিংক খুব গুরত্বপূর্ন ব্যাপার। সাধারনত একটি ওয়েবসাইটে অন্য একটি ওয়েবসাইটের লিংক দিলে সেই লিংকটি দ্বিতীয় ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক হবে।ব্যাক লিংকের মাধ্যমে প্রচুর অর্থ আয় করা যায়। সাধারনত আপনার পেজ রেন্ক ৬ অথবা ৭ হলে আপনি একটি ব্যাকলিংক ১০০ থেকে ১৫০ ডলার পর্যন্ত বিক্রি করতে পারবেন। ব্লগের পেজ রেন্ক বের করতে ক্লিক করুন এখানে ।তবে ব্লগিং করার প্রথমে কেউ আপনার কাছ থেকে ব্যাক লিংক ক্রয় করবে না । এজন্য আপনার ব্লগকে পপুলার করতে হবে। I mean ভিজিটর বাড়াতে হবে।

ভাল ব্লগার হবার জন্য করনীয়:

আপনি যদি আশা করেন আপনি যে কোন বিষয়ের উপর ব্লগ করলেন আর সে ব্লগে হুরমুর করে ভিজিটর আসা শুরু করবে এবং বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে। তাহলে সে আশা একবারে বৃথা যাবে। কারন একজন ভিজিটর কেন আপনার সাইটে আসবে কেনঐ বা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে? যদি একজন ভিজিটর মনে করে আপনার সাইট হতে সে অনেক কিছু শিখতে পারছে এবং ভবিষ্যতে আরো অনেক কিছু শিখতে পারবে তাহলে ঐ সে নিয়মিত আপনার সাইটে আসবে। তাহলে আপনার করনীয় কি?
ভিজিটর উপযোগী করে ব্লগটি তৈরি করা। আর সেজন্য আপনাকে ভালো ব্লগার হতে হবে। একজন ভালো ব্লগার হতে যা যা করনীয় তা নিচে দিওয়া হল।
১) ব্লগিং এর বিষয় নির্বাচনের সময় লক্ষ রাখবেন যে বিষয়টি আপনি পছন্দ করলেন সেটি সর্ম্পকে আপনি প্রচুর লিখতে পারেন এবং সে বিষয়ে ইন্টারনেটে প্রচুর চাহিদা আছে।
২) নিয়মিত ব্লগিং এর বিষয়ে ইন্টারনেটে ঘাটাঘাটি করেন।
৩) কখনো অন্য কারো লিখা নকল করবেন না।যদি নকল করতেই হয় তাহলে যার লেখা নকল করছেন তার অনুমতে নিন।
৪) আপনার নির্বাচিত বিষয়টি নিয়ে অন্যান্য যারা ব্লগ বানিয়েছে তাদের সাথে সর্ম্পক বজায় রাখুন এবং গুরত্বপূর্ন বিষয়গুলি শেয়ার করুন।
৫) পাঠকের মন্তব্যের গঠনমূলক উত্তর দিবেন। কোনভাবেঐ গাল মন্দ বা খারাপ কথা বলবেন না। এতে ভিজিটর হারানোর সম্ভাবনা থাকে।
৬)পোষ্ট লিখার সময় মনোযোগ দিয়ে লিখেন এবং লক্ষ রাখবেন যা লিখতে চাচ্ছেন তা যেন লিখার মাঝে ভালো ভাবে প্রকাশ পায়।
৭) পাঠক আপনার কাছে কি কি নতুন বিষয়ের উপর লিখা চায় তা জানতে চেষ্টা করেন এবং সে বিষয়ে লিখেন।
ব্লগ তৈরি করার পর করনীয়:
আপনার ব্লগ তৈরির সময় এবং এর পরে আপনার বেশ কিছু করনীয় আছে তা নিচে দেওয়া হল।
১) ব্লগ তৈরির সময় লক্ষ রাখবেন এটি যেন SEO বান্ধব হয়।
২) সাইটের ব্যাকগ্রাউন্ডে কোন অহেতুক কোন ছবি বা সাউন্ড ব্যাবহার করবেন না। এতে সাইট লোড হতে অনেক সময় লাগে এবং পাঠক বিরক্ত হয়।
৩)সাইটের ব্যাকগ্রাউন্ড কালার এবং টেক্সট কালার এমন ভাবে সমন্ব্য় করুন যাতে ভিজিটরদের লেখা পড়তে কোন সমস্যা না হয়।
৪)ব্লগ তৈরির পর তা বিভিন্ন সার্চ ইন্জনে সাবমিট করুন।
৫) প্রতিনিয়ত সাইটের ভিজিটর বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
৬) আপনার সাইটের জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট যেমন ফেইসবুক, টুইটার, ডিগ, এ অ্যাকাউন্ট এবং লাইক পেজ তৈরি করুন।ফিডবার্নার রাখুন এবং ইমেইল নিউজলেটার এর ব্যাবস্থা করুন। এগুলোর মাধ্যমে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়।
৭) সাইটে একটি যোগাযোগ FORM রাখুন যাতে পাঠকরা এবং বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার সাথে সহজেঐ যোগাযোগ করতে পারে।
৮) সাইটের ডিজাইন সুন্দর রাখার চেষ্টা করুন। তবে খুব বেশী ডিজাইন করার চেষ্টা করবেন না।
৯) একদিনে ৩ টার বেশী পোষ্ট লিখবেন না। তবে আপনার ভিজিটরের উপর নির্ভর করে সপ্তাহে দুই বা তিনটি  পোষ্ট লিখার চেষ্টা করুন। দুইটি পোষ্টের মধ্যবর্তী সময় যেন খুব বেশি না হয়।
মোটামুটি সবকিছুই আলোচনা করে ফেললাম। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই করবেন।
Read More

দেখে নিন iPhone Plus কে কি কি পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছে

By
আসসালামুয়ালাই-কুম।
অনেকদিন পর টিউন করছি (আমার মনে হয়)। টিউন এর বিষয় কোনো প্রয়োজনীয় কিছু না কিন্তু আশা করছি আপনারা উপভোগ করবেন।
তাহলে চলুন দেখা যাক iPhone 6 Plus কে কি কি পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছে,

  • প্রথমেই বেন্ড টেস্ট।  iPhone কে বাকিয়ে বা কতটুকু বাঁকানো যায় তার উপর ভিত্তি করে এই টেস্ট

iPhone 6 Plus Bend Test By Unbox Therapy- YouTube
  • এরপর ড্রপ টেস্ট

iPhone 6 Plus Drop Test By PhoneBuff- YouTube
  • আইস টেস্ট

Dipping an iPhone 6 Plus in Hot Ice Freeze Test By TechRax- YouTube
  • হ্যমার ও নাইফ টেস্ট

iPhone 6 Plus Hammer & Knife Scratch Test By TechRax- YouTube
  • পানির ভিতর চুবানোর টেস্ট (আজাইরা)

iPhone 6 Plus Water Test By TechSmartt- YouTube
  • ইলেক্ট্রিক শক টেস্ট (মর্মান্তিক!)

What Happens If You Taser an iPhone 6 Plus? By TechRax- YouTube
  • ড্রিল টেস্ট

What Happens If You Drill an iPhone 6 Plus? By TechRax- YouTube
  • জ্বালাও পোরাও টেস্ট (মাইরালা)

Burning The iPhone 6 Plus- Molotov Cocktail Edition By TechRax- YouTube
  • সবশেষে ব্লেন্ড টেস্ট (ব্লেনডার দ্বারা)

iPhone 6 Plus - Will It Blend? By FullMag- YouTube
Read More

নাম ছাড়া ফোল্ডার করে তৈরী এবার অবাক করুন বন্ধুদের___Brand_Taher

By
আমরা অনেকেই বন্ধুদের সাথে মজা করার জন্য বিভিন্ন কিছু করি তাই এবার মজা করুন নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরী করে
কিভাবে করবেনঃ
প্রথমে নিউ ফোল্ডার তৈরী করে
তারপর alt চেপে ধরে 0160 চাপুন  এবং alt ছেড়ে দেন দেখেন নাম ছাড়া ফোল্ডার  করে তৈরী হয়ে গেছে।
সবাইকে ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
আল্লাহ হাফেজ আবার দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে ইনসাআল্লাহ।
Read More

চলুন জেনে নেই মাইক্রোসফটের এক্সপির সেই ছবি নিয়ে কিছু কথা

By




কম্পিউটার চোখে দেখেছেন এমন কাউকে খুজে পাওয়া যাবেনা যে এই ছবিটি দেখেননি। সবাই জানে এটা উইন্ডোজ এক্স পি এর ডিফল্ট ওয়াল পেপার ।আজকে আমি আপনাদের এই ছবিটি সম্পর্কে কিছু মজার তথ্য দিব । এটি হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশিবার দেখা স্থিরচিত্র । আমিরিকান ফটোগ্রাফার চার্লস অরিয়ার একদিন ঘুরতে যেয়ে এ দৃশটি ক্যামেরা বন্দী করেন। সভাবতই তার অন-লাইন অ্যালবাম এ আপলোড করে রাখেন । পরবর্তিতে বিল গ্রেটস তার উইন্ডোজ এক্স পি অপারেটিং সিস্টেম এর ডিফল্ট ওয়াল পেপার এর জন্য একটি ছবি খুজতে থাকেন। অন- লাইন এ খুজতে খুজতে এই ছবিটি বিল গ্রেটস এর খুব পছন্দ হয় এবং তিনি এর সত্ত্ব কিনে নেন। ক্লিনটন এবং মনিকা লিওনেস্কির ছবির পর এটি হচ্ছে সবচেয়ে বেশি মূল্য বিক্রিত ছবি । চার্লস অরিয়ার আমিরিকার কেলফরনিয়ার সনমা কণ্টীর নিকট থেকে ২০০১ সালে ছবিটি তোলেন । ছবিটির একটি নাম ও আছে সেটি হল Bliss ব্লিস ।এখন জায়গাটির অনেক পরিবর্তন হয়েছে । একেক আবহাওয়ায় জায়গাটি ভিন্নরুপ ধারন করে । বর্তমান অবস্থা দেখলে বিশ্বাসই হবেনা যে এটাই সেই ছবির যায়গা । অনেকে আবার সখে সেই জায়গায় ঘুরতেও যান ।
http://en.wikipedia.org/wiki/Bliss_(image)
Read More

Skype, Viber whatsapp এর মত আরো যত software

By
Hangouts
http://www.google.com/hangouts/

Qq international
http://www.imqq.com/

Viber
http://www.viber.com/en/

Line
http://line.me/en/

KakaoTalk Messenger
http://www.kakao.com/talk/en

Facebook Messenger
https://www.facebook.com/mobile/messenger

Groupme
https://groupme.com/

Kik Messenger
http://www.kik.com/

Wechat
http://www.wechat.com/en/

Tango
http://www.tango.me/

fring
http://www.fring.com/

vtok
http://www.vtokapp.com/

facetime
http://www.apple.com/ios/facetime/
http://www.apple.com/mac/facetime/

Telegram
https://telegram.org/
Hall
https://hall.com/

Nimbuzz
http://www.nimbuzz.com/en/

Linphone

http://www.linphone.org/

Telegram desktop
https://telegram.org/

whispersystems
https://whispersystems.org/

glide me
http://www.glide.me/

wire
https://www.wire.com/

redphone
https://play.google.com/store/apps/details?id=org.thoughtcrime.redphone

oovoo
http://www.oovoo.com/
Read More

আজ থেকে mouse এর কাজ keyboard দিয়ে করুন

By
আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সবাই আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছেন।
আজ আমি আপনাদের সাথে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো, আপনারা হয়তো এতক্ষণে বুঝে গেছেন।
তো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
  • এই কাজটি করার জন্য প্রথমে start বাটন এ ক্লিক করুন।
  • আপনি এখানে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন।
  • তার মধ্য থেকে আপনি control panel এ ক্লিক করুন।
  • এখানেও আপনি অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন ,তার মধ্য থেকে আপনি accecibility options এ ক্লিক করুন।
  • দেখবেন যে আপনার সামনে একটি বক্স open হয়েছে।
  • এই বক্স এর মধ্যে আপনি 4-5 টা ট্যাব দেখতে পাবেন।এখন আপনি মাউস ট্যাবে ক্লিক করুন।
  • এখানে use mouse key লেখার বাম পাশে টিক চিহ্ন দেওয়ার জন্য একটি বক্স দেখতে পাইছেন,তাতে টিক চিহ্ন দেন।
  • কাজ শেষ।
  • এবার আপনি keyboard এর ডান পাশের 123456789 এই button গুলো টিপ দেন।
    mouse_and_kb02
    mouse_and_kb02
  • দেখবেন যে কাজ করতেছে।যদি কাজ না করে তাহলে num lock বাটন এ চাপ দিন।
  • এবার দেখবেন কাজ করতেছে।
যদি না বুঝেন তাহলে এই ভিডিওটি দেখতে পারেন।
একই সাথে প্রকাশিত এখানে
ইচ্ছে হলে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
Read More

চলুন দেখে আসি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও ট্যাবের জন্য শীর্ষ 5 টি শ্রেষ্ঠ মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপস!

By
বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন খুবি কার্যকরী ডিভাইসে  পরিণত হয়েছে। আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে মাইক্রোসফট অফিস ব্যাবহার করে আপনার কাজকে আরো বেশি সহজ, সাবলীল ও সুন্দর করতে পারেন। কয়েক বছর আগে আগে, মাইক্রোসফট অফিস শুধুমাত্র ল্যাপটপ, ডেস্কটপ এবং অন্য ডিভাইসে ব্যাবহার করার অনুমতি ছিল, কিন্তু স্মার্টফোনে মাইক্রোসফট অফিস ব্যাবহার করার অনুমতি ছিলনা। তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতি হওয়ার ফলে এখন স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যাবহার করে মাইক্রোসফট অফিসের সব ফিচার ব্যাবহার করার অনুমতি পায়। স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীরা মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশন ব্যাবহার করে খুব সহজেই অফিস ওয়ার্ড, অফিস পাওয়ার পয়েন্ট এবং অফিস এক্সেল  ফাইল তৈরি, সম্পাদনা করতে পারবেন এবং তাদের সমস্ত কার্যক্রমকে বিভিন্ন ক্লাউড সার্ভারে সংরক্ষণ করতে পারবেন।  তাহলে চলুন দেখে আসি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও ট্যাবের জন্য শীর্ষ 5 টি শ্রেষ্ঠ মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপস।
ডব্লিউপিএস অফিস
এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য শ্রেষ্ঠ মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশন। ডব্লিউপিএস অফিস ব্যবহার করে, আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট ও এক্সেল দেখতে,  সম্পাদনা এবং নতুন মাইক্রোসফট অফিস নথি তৈরি করতে পারবেন।  ডব্লিউপিএস ব্যাবহার করে আপনি আপনার সংরক্ষিত কাজকে ইমেইল এবং সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে শেয়ার করতে এবং স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ওয়াই ফাই ব্যবহার করে পিসি ও অন্য ডিভাইসের সাথে শেয়ার করতে পারবেন। এখান থেকে ডাউনলোড।

গুগল ড্রাইভ
এই অ্যাপ্লিকেশন মাধ্যমে মাধ্যমে আপনি মাইক্রোসফট অফিসের সকল কাজ সম্পাদন করতে পারবেন।  আপনি মাইক্রোসফট অফিস ব্যাবহার করে, আপনার মাইক্রোসফট অফিসের সকল কাজ দেখতে পারবেন, নতুন অফিস ফাইল তৈরি করতে পারবেন, অফিস ফাইল সম্পাদন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আপনার অফিস ফাইলের বিবরণ এবং সাম্প্রতিক কার্যকলাপ দেখতে পারবেন, সহজেই অন্য ডিভাইস এবং বন্ধুদের সাথে ফাইল শেয়ার করতে পারবেন এবং অফলাইনে কাজ করতে পারবেন। এখান থেকে ডাউনলোড।

অফিস সুইট ৮
স্মার্টফোনে মাইক্রোসফট অফিস ব্যাবহার করার জন্য অফিস সুইট-৮ খুবি ভাল একটা অ্যাপস। আপনি এই অ্যাপস ব্যাবহার করে খুব সহজেই নতুন অফিস ফাইল তৈরি করতে পারবেন, সম্পাদন করতে পারবেন, সাম্প্রতিক কার্যকলাপ দেখতে এবং সম্পাদন করতে পারবেন এবং আপনার কার্যকলাপ গুলো ক্লাউড স্টোরে জমা করতে পারবেন। এখান থেকে ডাউনলোড।

মাইক্রোসফট অফিস মোবাইল
মাইক্রোসফট অফিস মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন মাইক্রোসফট অফিসের সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই অ্যাপ্লিকেশন মাইক্রোসফট অফিস ব্যাবহার করার জন্য পূর্ণ প্রবেশাধিকার দিয়ে থাকে। এই  অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেল দেখতে, সম্পাদনা এবং নতুন তৈরি করতে পারেন। এছাড়াও আপনার কার্যকলাপ সমূহ শেয়ারপয়েন্ট ও অনড্রাইভে সংরক্ষণ করতে পারবেন। এখান থেকে ডাউনলোড।

গুগল ডক্স
গুগল ডক্স মাইক্রোসফট অফিস নথি তৈরি করার জন্য আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন। গুগল ডক্স ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া সব সময় কাজ করা যায়। গুগল ডক্স অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে, আপনি খুব সহজেই অফিস ডকুমেন্টস খুলতে পারবেন, ডকুমেন্টস সম্পাদনা করতে পারবেন এবং নতুন ডকুমেন্টস তৈরি করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ডকুমেন্টস অন্য ডিভাইসের সাথে শেয়ার করতে পারবেন এবং আপনার সমস্ত কার্যকলাপ সমূহকে গুগল ডক্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত করবে, যাতে করে আপনার ফাইলগুলো ডিলেট বা হারিয়ে না যায়। এখান থেকে ডাউনলোড।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা রাখি আগামী দিনে আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।
Read More

নামিয়ে নিন আরো দশটি বই।

By
ফেব্রুয়ারী মাস মানেই ভাষার মাস, বইমেলার মাস। ঢাকা থেকে কিছুটা দূরে থাকার কারণে আমি এখনো বই মেলায় যেতে পারিনি। খুব শীঘ্রই চলে যাবো। নতুন বই নিয়ে একটা টিউন কি করা যাবে? তবে সবাই পিডিএফ কপি চাইবে। আমরা সব কিছু এত ফ্রি চাই যে ভূলে যাই বই একজন লেখকের, একজন প্রকাশকে্‌ একজন বিক্রেতার রুটি রুজির সংস্থান করে।  আমরা যদি কিছু বই না কিনি তবে বাংলা সাহিত্যের এই ধারাটি আর সজীব থাকবে না। তখন স্ক্যান করে অনলাইনে ছাড়ার জন্য নতুন কোন কাগুজে বই থাকবে না। তাই যারা বই স্ক্যান করে অনলাইনে ছাড়েন তাদেরকে বলবো আপনারা কপিরাইট মুক্ত বই স্ক্যান করে অনলাইনে ছাড়ুন। অন্যের অধিকারকে ক্ষতিগ্রস্থ করবেন না।
উপমহাদেশের আইনানুসারে একজন লেখকের মৃত্যুর ৫০ কি ৬০বছর পরে একজন লেখকের লেখা কপিরাইট মুক্ত হয়। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে রবীন্দ্র, বিভূতিভূষণ, বঙ্কিম, সঞ্জীব, মার্ক টোয়েনের রচনাবলী কপিরাইট মুক্ত। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদ, জাফর ইকবাল, কাজী আনোয়ার হোসেনের বই কপিরাইটযুক্ত। আমিও অনলাইনে কপিরাইট যুক্ত বই ডাউনলোড করার লিংক শেয়ার করে অপরাধ করছি। মাঝে মাঝে বিবেকের তাড়নায় ভূগি।মনে হয় ঠিক করছি না। আবার মনে হয় বই না পড়ার যুগে আমি মানুষকে ভার্চুয়াল বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করছি মাত্র। এটা পড়া না পড়ার দ্বায়িত্ব তাদের। আবার বলছি বই কিনুন, লেখক বাঁচান।

কিশোর রচনাসম্ভার ২ - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি লেখক। তিনি অনেক উপন্যাস,ছোটগল্প ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন । তাঁর সবথেকে বিখ্যাত উপন্যাস লোটাকম্বল যা দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। তাঁর রচনায় হাস্যরসের সাথে তীব্র শ্লেষ ও ব্যঙ্গ মেশানো থাকে । ছোটদের জন্য তাঁর লেখাগুলিও খুবই জনপ্রিয় ।

সাম্ভালা - শেষযাত্রা - শরিফুল হাসান

সাম্ভালা  ট্রিলজি। তিনটি উপন্যাস।  "সাম্ভালা" "সাম্ভালা দ্বিতীয় যাত্রা" "সাম্ভালা শেষ যাত্রা"। আলোচ্য বইটি সাম্ভালা শেষ যাত্রা। বাংলাদেশের হাজার হাজার গ্রামের মধ্যে অতি সাধারন এক গ্রাম।কাহিনীর শুরু হয় সেখান থেকেই।কিন্তু এই অসাধারন কাহিনী আটকে থাকেনি ঐ সাধারন গ্রামে।আটকে থাকেনি সময়ের বেড়াজালেও।বাংলাদেশের নানা জায়গা থেকে বিশ্বের নানা স্থানে পৌঁছে গেছে কাহিনীর পরিধি,পৌঁছে গেছে বর্তমান থেকে সুদূর অতীতে। ইতিহাস এবং বর্তমান হাত ধরাধরি করে এগিয়ে গেছে সহস্রাব্দ প্রাচীন এক রহস্যময় পরিব্রাজকের সঙ্গি হয়ে। ইউরোপ, মিশর থেকে ভারতীয় উপমহাদেশ হয়ে সুদূর তিব্বতে।

কিশোর রচনাসম্ভার ২ - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন | বিষয় ছিলো রসায়ন |সকারী চাকরি করেছে বেশ কয়েকদিন |রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা দিয়ে তার কর্মজীবন সুরু করে |তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় চত এক সিনেমা পত্রিকায় |

হাকলবেরি ফিন - মার্ক টোয়েন

১৮৭৬ সালে প্রকাশিত 'দি অ্যাডভেঞ্চারস অব টমসয়্যার' এবং ১৮৮৫ সালে 'অ্যাডভেঞ্চারস অব হাকলবেরি ফিন' উপন্যাস দুটি কেবল পাঠক মহলকে আলোড়িত করেনি, বর্ণবাদে আচ্ছন্ন তৎকালীন ঘুণে ধরা সমাজকে নাড়িয়ে দিয়েছিলো। সমালোচকগণ বলেন, হাকলবেরি উপন্যাসটি রূঢ় নয়। আসলে রূঢ় হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস, যা মার্ক টোয়েন তার উপন্যাসটিতে তুলে ধরেছেন। হাকলবেরি ফিন  উনিশ শতকের আমেরিকার এক কালো ইতিহাসের সরস উপাখ্যান। মাতাল পিতার হাত থেকে পালাচ্ছে ১৪ বছর বয়সের হাক। তার সঙ্গে নিগ্রো দাস জিম।

জলমানব

কল্পবিজ্ঞান উপন্যাস – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

দরজার ওপাশে - হুমায়ুন আহমেদ

দরজার ওপাশে হুমায়ূন আহমেদের লেখা হিমু সিরিজের দ্বিতীয় বই।

আমার আমি -

উত্তম কুমার

গণিতের মজা

মজার গণিত

মুহাম্মাদ জাফর ইকবাল

তিনটি উপন্যাসিকা

*

রম্যরচনা ৩৬৫ - তারাপদ রায়

*
Read More
Home About-us Privacy Policy Contact-us Services
Copyright © 2014 kite | All Rights Reserved. Design By Templateclue - Published By Gooyaabi Templates